নিজের জামা কেনা আর শিশুর জামা কেনার মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত এবং শিশুর জামা কাপড় মা বাবা জন্মের আগে থেকে কেনা শুরু করে দেন!
কি ভাবে জামা বাঁচবেন?
বেশি জামা কাপড় পরালে গরম লাগতে পারে বা দম আটকে যেতে পারে কিন্তু আবার সূর্যের কিরণ সরাসরি শিশুর গায়ে লাগলে তার ক্ষতি হবে! তাই এমন জামা বাছা দরকার যা গাও ঢাকবে এবং গরমও লাগবে না।
কি জামা বাছবেন?
১. জাম্প্সুট
এইগুলি সুতির তৈরী এবং শিশুর হাত পা নাড়তে অসুবিধা হবে না। এটি দু ভাবে পড়া যায়, দিনের বেলায় বাইরে পরনের পোশাক হিসেবে ও রাতে পাজামা হিসেবে।
২. বডিসুট
এটি গরমের দিনে খুব আরামদায়ক। গরম দিনে এটি বডিসুট হিসেবে ও কম গরম হলে পাজামা হিসেবে এটি শিশুর জন্যে ব্যবহার করতে পারেন।
৩. জ্যাকেট
শিশুর শরীরের তাপ কখন কমে যায় বোঝা যায় না, তাই গরম কালেও তাদের গরম রাখতে হতে পারে! এক্ষেত্রে জ্যাকেট খুব কার্যকরী। জ্যাকেটে বোতাম দেওয়া থাকলে আরও ভালো হয়, যাতে মাথার ওপর দিয়ে খুলতে না হয়!
৪. মোজা/ বুটি
শিশুর গা ঢাকার প্রচুর জিনিস আছে যেমন, বিব, সূর্যের টুপি, কম্বোল ইত্যাদি! তবে যেকোনো জুতো ও মজা একসাথে পরালে শিশুর গরম লাগতে পারে, অতএব মোজার মত জুতো বা বুটি এক্ষেত্রে কার্যকরি।
৫. সঠিক মাপ
সমস্ত ব্র্যান্ডের আলাদা আলাদা মাপ থাকে। কিছু দোকানে ০-৩ মাসের জন্য ০০০০ সাইজও দেয় ও অন্যান্য দোকানে ০০০ সাইজও। বেশি ছোট কিনবেন না কেননা শিশুরা দ্রুত গতিতে বেড়ে ওঠে এবং তাই জামাটি নষ্ট হবে।
কিছু জামা জন্মের আগে কিনবেন কিন্তু বেশির ভাগ জামাকাপড় শিশুর ওজন মেপেই কিনবেন!
পোস্টটি শেয়ার করুন ও সকলকে সাহায্য করুন।
সদ্যজাত শিশুর মধ্যে গ্রীষ্মকালে হওয়া কয়েকটি সাধারণ অসুখ
